1. mdabirhossain.6894@gmail.com : Abir Hossain : Abir Hossain
  2. info@diprohor.com : admin :
  3. bappi.kusht@gmail.com : Bappi Hossain : Bappi Hossain
  4. biplob.ice@gmail.com : Md Biplob Hossain : Md Biplob Hossain
  5. mahedi988.bd@gmail.com : Mahedi Hasan : Mahedi Hasan
  6. mamunjp007@gmail.com : mamunjp007 :
  7. media.mrp24@gmail.com : এস এইচ এম মামুন : এস এইচ এম মামুন
  8. rakib.jnu.s6@gmail.com : Rakibul Islam : Rakibul Islam
  9. mdraselali95@gmail.com : Rasel Ali : Rasel Ali
  10. rockyrisul@gmail.com : Rocky Risul : Rocky Risul
  11. rouf4711@gmail.com : আব্দুর রউফ : আব্দুর রউফ
  12. sohan.acct@gmail.com : Sohanur Rahman : Sohanur Rahman
যশোরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদে পুলিশের চাকরি দুই জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট। | দ্বিপ্রহর ডট কম
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন

যশোরে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদে পুলিশের চাকরি দুই জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট।

এস এইচ এম মামুন, খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম: শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ২৩৩ বার পঠিত

যশোর পুলিশ লাইন্স মাঠে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদে চাকরি লাভ করা মামলায় দুই পুলিশ সদস্যকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ। অভিযুক্ত আসামিরা হলো যশোর সদর উপজেলার এনায়েতপুর গ্রামের কাওছার আলীর ছেলে কনস্টেবল নম্বর ৫০৬ সোনিয়া খাতুন (নড়াইল) ও বাঘারপাড়ার নরসিংহপুর গ্রামের দিপন বিশ্বাসের ছেলে কনস্টেবল নম্বর ৭৪৯ নব কুমার বিশ্বাস। মামলার তদন্ত শেষে আদালতে এ চার্জশিট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ফকির ফেরদৌস আলী। চার্জশিটে নব কুমার বিশ্বাসকে পলাতক দেখানো হয়েছে।

মামলার বিবরনে জানা গেছে, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ২০১৩ সালের ৬ জানুয়ারি যশোর পুলিশ লাইন ময়দানে কনস্টেবল পদে নারী পুরুষ নিয়োগের জন্য পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এদিন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কনস্টেবল পদে সোনিয়া খাতুন ও নব কুমার বিশ্বাস চুড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হয়। ৬ মাসের প্রশিক্ষন শেষে তাদের বিভিন্ন কর্মস্থলে যোগদান করানো হয়। এরপর তাদের দেয়া মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট যাচাই-বাছায়ের জন্য পুলিশ হেড কোয়ার্টারের মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়। যাচাই-বাছায়ে ওই দুইজনের দেয়া মুক্তিযোদ্ধার সর্টিফিকেট ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মন্ত্রনালয়ের সুপারিশে প্রতারণা ও জালজালিয়াতির অভিযোগে ২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর যশোর পুলিশ রিজার্ভ অফিসের আরওআই পরিদর্শক এম মশিউর রহমান বাদী হয়ে ওই দুইজনকে আসামি করে যশোর কোতয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন। এ মামলার তদন্ত শেষে তাদের দেয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে যাচায়ে জাল-জালিয়াতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ওই দুইজনকে অভিযুক্ত করে আদালতের এ চার্জশিট দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযুক্ত সোনিয়া খাতুন জামিনে মুক্ত আছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দ্বিপ্রহর ডট কম-২০১৭-২০২০
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazardiprohor11