1. mdabirhossain.6894@gmail.com : Abir Hossain : Abir Hossain
  2. info@diprohor.com : admin :
  3. bappi.kusht@gmail.com : Bappi Hossain : Bappi Hossain
  4. biplob.ice@gmail.com : Md Biplob Hossain : Md Biplob Hossain
  5. mahedi988.bd@gmail.com : Mahedi Hasan : Mahedi Hasan
  6. mamunjp007@gmail.com : mamunjp007 :
  7. media.mrp24@gmail.com : এস এইচ এম মামুন : এস এইচ এম মামুন
  8. rakib.jnu.s6@gmail.com : Rakibul Islam : Rakibul Islam
  9. mdraselali95@gmail.com : Rasel Ali : Rasel Ali
  10. rockyrisul@gmail.com : Rocky Risul : Rocky Risul
  11. rouf4711@gmail.com : আব্দুর রউফ : আব্দুর রউফ
  12. sohan.acct@gmail.com : Sohanur Rahman : Sohanur Rahman
সুন্দরবন সুরক্ষায় প্রতি ৭ বর্গকিলোমিটারে ১জন করে বন সিকিউরিটি | দ্বিপ্রহর ডট কম
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন

সুন্দরবন সুরক্ষায় প্রতি ৭ বর্গকিলোমিটারে ১জন করে বন সিকিউরিটি

এস এইচ এম মামুন, খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম: শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০২০
  • ৩০২ বার পঠিত

বিশ্বের একমাত্র ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। আর সেই সুন্দরবন সুরক্ষায় প্রতি ৭ বর্গ কিলোমিটার বন পাহারায় ১ জন বনরক্ষী । নেই পর্যাপ্ত জনবল। বিশাল এই বনের জনবল সংকট নিরসনের দাবী বনরক্ষীদের। দেশের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেসে গড়ে উঠে বৃহত্তর প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট ‘সুন্দরবন’। এ বনের প্রধান উদ্ভিদ ‘সুন্দরী’ । এই সুন্দরী গাছের জন্য এই বনের নাম হয়েছে ‘সুন্দরবন’। ‘সুন্দরী’ গাছের জন্য বিশ্ববাসীর কাছে এই বন বিখ্যাত। সেই ‘সুন্দরী’ গাছ ও বন সংরক্ষনের জন্য যে সংখ্যক বন প্রহরী রয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই অপ্রতুল। ম্যানগ্রোভ এ বনের প্রতি ৭ বর্গ কিঃমিঃ পাহারা দিতে হয় একজন বন প্রহরীকে। আর এই বন পাহারা দেয়া একজন বন প্রহরীর পক্ষে মোটেও তা সম্ভব নয়। সুন্দরবনে বাংলাদেশ অংশের মোট আয়তন ৬০১৭ বর্গ কিলোমিটার। এরমধ্যে বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবনের আয়তন ২৪৩০ বর্গ কিলোমিটার। বাগেরহাট জেলার তিন উপজেলা শরনখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মংলা সংলগ্ন পূর্ব সুন্দরবনকে শরনখোলা ও চাদঁপাই দুটি রেঞ্জে বিভক্ত করা হয়েছে। এই রেঞ্জের অধীনে ৮টি ষ্টেশন ও ৩০টি ক্যাম্প ও ফাড়ি রয়েছে। ২৪৩০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের বন পাহারায় রয়েছে মাত্র ৩৫০ জন বনরক্ষী। যেখানে পদ রয়েছে ৫১৬ টি।শুধু জনবল সংকট নই রয়েছে অত্যাধুনিক জলযান সংকট। বর্তমানে যা আছে তা চলাচলের অযোগ্য হলেও তাই দিয়েই কাজ সারতে হচ্ছে তাদের। বনরক্ষীদের দাবী হরিণ শিকারীদের খোজ পেলে আমরা যেতে যেতে তারা পালিয়ে যায় যার অন্যতম কারণ হচ্ছে জলযান। জলযান উন্নতমানের ও দ্রুত গতির হলে হরিণ শিকারীদের ধরতে সুবিধা হবে।পূর্ব সুন্দরবন করমজলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবীর বলেন, সুন্দরবন অনেক বড় এরিয়া আর প্রতি ৭ বর্গকিলোমিটারে একজন বনরক্ষী পাহারা দেওয়াটা অনেক সমস্যার। সুন্দরবনে জনবল সংকট থাকায় রক্ষীদের পাহারা দিতে সমস্যা হয়। জনবল সংকট নিরসন হলে বনের সুরক্ষা বাড়বে। আর সেই সাথে আমাদের জলযানগুলো চলাচলের অনুপযোগী । উন্নতমানের জলযান পেলে আমরা অনেকটাই উপকৃত হব।বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, একজন রক্ষীর পক্ষে ৭ বর্গকিলোমিটার বন পাহারা দেওয়া সম্ভব না। আমরা জনবল চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করেছি ইতিমধ্যেই। আশা করি অতিশিঘ্রই জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আর সুন্দরবনে যে জলযান রয়েছে এগুলো পর্যাপ্ত নই। এই জলযান গুলো অনেক পুরোনো হয়ে গেছে।এর ভিতরে অনেক জলযান ব্যাবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।আধুনিক জলযানের জন্য আমাদের একটি প্রকল্প দেওয়া আছে যা সুন্দরবন সুরক্ষা প্রকল্প।আর এই প্রকল্পটিবেখনো অবদি অনুমোদন হইনি।যদি প্রকল্প অনুমোদন হত তবে এই সমস্যার সমাধান ও হত।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দ্বিপ্রহর ডট কম-২০১৭-২০২০
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazardiprohor11