কুয়াশা ঢাকা চাদরে দু’হাত ভরা আদরে আলসেমি কফি কাপে চুমু দেবো তোর ঐ ঠোঁটে। তারাগুলো গেল ভুল পথের দিক ঘুম হারালো আমার দু’চোখ চাঁদ দিশেহারা তোর ঐ চোখে সুখ খুঁজে
বলতে বলতে চলে যাওয়া, না পাওয়া সেই ছুয়ে যাওয়া আকাশ চোখের রেইনকোটে, একলা একাই ভিজে যাওয়া তোমার বয়স বাড়ছে খুকি, আমি হচ্ছি ছোট…!!! … এনামুল খান
শুকনো গোলাপের পাপড়ি গুলো আজও মনের ভাজে গন্ধ বিলিয়ে যাচ্ছে। সেই কবেই তোমার আমার ছন্দ ছিন্ন হয়ে গেছে। ভিন্ন হয়ে গেছে তোমার আমার চলার পথ। তোমার আমার বলার ভাষা আজ
আপন আঁধারে ডুপছি আমি সমস্থ দিন একা। তোমার আশার দিন গুনছি, তবুু আলোর পাইনা দেখা। সিঙ্কধ কোমল হাঁসি মুখের আদর পাইনা এখন। তোমার জন্য রেখেছি খুলে মনের জানলা সবই। আউলা
নারী তুমি নরম নন্দিত নিরাশ নি-হৃদয়। নারী তুমি ভোর সকালের পাখির ডাক। নারী তুমি রং ধনুর সাতটি রং। নারী তুমি জন্মধাত্রী এ ধরার। নারী তুমি কি? জানিয়েছো, কাও কে কখনো?,
যেই হাত আমায় ছেড়ে দিয়েছে বারবার, আমি সেই হাত ধরতে চেয়েছি হাজারবার। যেই হাতে হাত রাখবো বলে দেখেছি হাজার স্বপ্ন, সেই হাতে’রি তৈরি পথে আমি দেখেছি এক বাস্তব দুঃস্বপ্ন। তবু
দিন শেষ খুঁজে দেখি হারিয়ে গেছি আমি, রাত হলেই হাতড়ে খুঁজি কোথাই আছো তুমি। দিনে-রাতে শূন্য সবই, নিস্ক্রিয় আমি, বিষক্রিয়া হয় না আমার মনোস্ক্রিয়া চলে। নির্দ্বিধাতে বাঁধা ভেঙ্গে আনবো শরীর
আমি আধো ঘুমে তোমার পানে এখনো চেয়ে আছি, রাত বাড়লেই কষ্ট গুলো আমায় কাঁদাতে আসে। পাঁশ ফিরে পাঁশবালিশে হাতটা রেখে ভাবি, থাকলে তুমি আমার কাছে কষ্ট যেত বনবাসে। সকাল হলেই
তোমার আদরে বাদর হয়েছি, দুষ্টু হয়েছি অনেক। কতো বকেছো কতো মেরেছো, তাড়িয়ে দিয়েছ বাড়ি থেকে। সন্ধা কালে খুজে ফিরেছো, ফিরিনি যখন কোলে। তোমার বলে বলতে শেখা, মাথা উঁচু করে বাঁচা।
জিততে তোমার মন যেতে হবে বৃত্তের বাইরে। নগ্ন পায়ে তুমি চলছ আমার অঞ্চল দিয়ে। দৃশ্যত তোমার যায় না দেখা, থাকো অন্তরালে। তোমায় ছোঁয়া সে তো অবান্তর কথা। তোমার কথার ঝুরি