নাহিয়ান গেইট লাগিয়ে আবার তার ঘরে চলে যায়। তার তাড়া দেখে মনে হচ্ছিল গেইম অর্ধেক রেখে এসেছিল, হয়তো মজার মূহুর্ত পর্যন্ত এসে থামিয়ে রেখেছে। আবার গিয়ে তাকে শুরু করতে হবে।
ইমরান পিকনিক থেকে আসার পর মারীয়াদের সাথে বেশ কিছুদিন আর যোগাযোগ করেনি। একদিন তার মাকে কৌশলে রাজী করে মারীয়াদের বাসায় নিয়ে গেল। মারীয়া সেদিন বাসায় ছিল না। সারাদিন মারীয়ার জন্য
শনিবার টোকিওতে আরো একশো আঠারো জন মানুষ করোনাভাইরাসে সংক্রামিত হয়েছে বলে নিশ্চিত হয়েছে। টোকিও মেট্রোপলিটন সরকার বলেছে যে রোগীদের মধ্যে ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সের মেয়ে এবং ৯০ বছর বয়সী
মারীয়া টেবিলে এসে খেতে বসলে তার মা পাশের চেয়ারে বসে নাহিয়ানকে ডাকেন। নাহিয়ানকে ডাকলে তার ছোট ভাই অন্য ঘর থেকে উঠে এসে সে তার মায়ের গায়ের সাথে ঘেষে প্রশ্ন করে,
বেশ কিছুদিন ইমরান মারীয়াদের সাথে কোন যোগাযোগ করে নি। হঠাৎ একদিন সকালে ফোন করে মারীয়ার মোবাইলে। সেদিন ছিল শুক্রবার। মারীয়ার ছুটি। একটু বেলা করেই উঠবে মনে করে ঘুমুচ্ছিল সে। রাত
ইমরান মনিপুরিপাড়া তার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে সন্ধ্যার আগেই ইন্দিরা রোড তার বাসায় চলে যায়। গিয়ে তার মার সাথে সারাদিন কোথায় ছিল, কি করেছে তা গল্প করে। ইমরানের মা গল্প
দুজন পাশাপাশি বসলেও কেউ কারো সাথে কথা বলে না। বনানী বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত গিয়ে ইমরান মার্টিনের সাথে কথা বলবে মনে করে তার দিকে তাকিয়ে দেখে সে সিটের পিছনে হেলান দিয়ে
ইমরান বাসে চড়ার আগে সে দিনের সেই চায়ের দোকানে একবার ঢুকে নাহিদের খোঁজ করে। তখন পর্যন্ত নাহিদ আসেনি। চা ওয়ালাকে তার অন্যএকদিন আবার আসার কথা জানিয়ে বিদায় হয়। চায়ের দোকান
একটু পর ট্রাফিক পুলিশের লোকটিকে ফিরে আসতে দেখা যায়। তার সাথে আরো প্রায় তিন চারজন পুলিশ। একজন মনে হয় তাদের অফিসার। হাতে তার ওয়াকি টকি। ওয়াকি টকিতে কথা বলছে আর
ইমরান সাথে সাথে ট্রাফিক পুলিশটির কাছে যায়। মোবাইল হাতে নিয়ে কাছে গিয়ে মোবাইলটি আবার মার্টিনকে দিতে যায়। এমন সময় সে কি ভেবে আবার বলে, তোমার মোবাইল দিয়ে ভিডিও কর। এখান