আমি আধো ঘুমে তোমার পানে এখনো চেয়ে আছি, রাত বাড়লেই কষ্ট গুলো আমায় কাঁদাতে আসে। পাঁশ ফিরে পাঁশবালিশে হাতটা রেখে ভাবি, থাকলে তুমি আমার কাছে কষ্ট যেত বনবাসে। সকাল হলেই
তোমার আদরে বাদর হয়েছি, দুষ্টু হয়েছি অনেক। কতো বকেছো কতো মেরেছো, তাড়িয়ে দিয়েছ বাড়ি থেকে। সন্ধা কালে খুজে ফিরেছো, ফিরিনি যখন কোলে। তোমার বলে বলতে শেখা, মাথা উঁচু করে বাঁচা।
জিততে তোমার মন যেতে হবে বৃত্তের বাইরে। নগ্ন পায়ে তুমি চলছ আমার অঞ্চল দিয়ে। দৃশ্যত তোমার যায় না দেখা, থাকো অন্তরালে। তোমায় ছোঁয়া সে তো অবান্তর কথা। তোমার কথার ঝুরি
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর একটা অসম্ভব সুন্দর প্রেমের চিঠি লিখেছিলেন। তাঁর শেষ চিঠিঃ প্রিয়তমা মিলি, একটা চুম্বন তোমার পাওনা রয়ে গেলো….সকালে প্যারেডে যাবার আগে তোমাকে চুমু খেয়ে বের না হলে আমার দিন
আমার যখন জন্ম নিতে ইচ্ছে করে, তখন আমি রোদ্দুরের ওপর, জল কাদার ওপর, মাঠের কুয়াশার ওপর শুয়ে পড়ি। আমার যখন জল তেষ্টা পায় তখন মেয়েদের কথাবার্তা শুনি, বন্ধুর বোনকে
জীবন এখানে এলোমেলো এক শব্দ হাওয়ায়-হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া বৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে। এই নদীতীরে গঙ্গার ভরাঘট দেবমন্দির-‘কবর ভুমি’ শিবালয় উপাসনার কেন্দ্রস্থল সবকিছুতেই- এক জীবন-জীবন্ত একই জীবন। এই ললনার মুখশ্রী
তুমি এই করছো ভালো তোমায় চাইছি এলোমেলো। তুমি এসো বুকের মাঝে তোমায় রাখবো হৃদ কোমলে। তুমি উষ্ণ বুকে সুখ শুষে থাকবে চিরকাল তোমায় ভালোবেসে মরবো আমি
কুয়াশা ঢাকা চাদরে দু’হাত ভরা আদরে আলসেমি কফি কাপে চুমু দেবো তোর ঐ ঠোঁটে। তারাগুলো গেল ভুল পথের দিক ঘুম হারালো আমার দু’চোখ চাঁদ দিশেহারা তোর ঐ চোখে সুখ খুঁজে
আমি অন্তঃপুরের মেয়ে, চিনবে না আমাকে। তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু , ‘বাসি ফুলের মালা’। তোমার নায়িকা এলোকেশীর মরন দশা ধরেছিল পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে। পঁচিশ বছর বয়সের সংগে ছিল
১ জামার ভিতর থিকা যাদুমন্ত্রে বারায় ডাহুক, চুলের ভিতর থিকা আকবর বাদশার মোহর, মানুষ বেবাক চুপ, হাটবারে সকলে দেখুক কেমন মোচর দিয়া টাকা নিয়া যায় বাজিকর। চক্ষের ভিতর থিকা সোহাগের