আমার যখন জন্ম নিতে ইচ্ছে করে, তখন আমি রোদ্দুরের ওপর, জল কাদার ওপর, মাঠের কুয়াশার ওপর শুয়ে পড়ি। আমার যখন জল তেষ্টা পায় তখন মেয়েদের কথাবার্তা শুনি, বন্ধুর বোনকে
জীবন এখানে এলোমেলো এক শব্দ হাওয়ায়-হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া বৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে। এই নদীতীরে গঙ্গার ভরাঘট দেবমন্দির-‘কবর ভুমি’ শিবালয় উপাসনার কেন্দ্রস্থল সবকিছুতেই- এক জীবন-জীবন্ত একই জীবন। এই ললনার মুখশ্রী
তুমি এই করছো ভালো তোমায় চাইছি এলোমেলো। তুমি এসো বুকের মাঝে তোমায় রাখবো হৃদ কোমলে। তুমি উষ্ণ বুকে সুখ শুষে থাকবে চিরকাল তোমায় ভালোবেসে মরবো আমি
কুয়াশা ঢাকা চাদরে দু’হাত ভরা আদরে আলসেমি কফি কাপে চুমু দেবো তোর ঐ ঠোঁটে। তারাগুলো গেল ভুল পথের দিক ঘুম হারালো আমার দু’চোখ চাঁদ দিশেহারা তোর ঐ চোখে সুখ খুঁজে
আমি অন্তঃপুরের মেয়ে, চিনবে না আমাকে। তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু , ‘বাসি ফুলের মালা’। তোমার নায়িকা এলোকেশীর মরন দশা ধরেছিল পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে। পঁচিশ বছর বয়সের সংগে ছিল
১ জামার ভিতর থিকা যাদুমন্ত্রে বারায় ডাহুক, চুলের ভিতর থিকা আকবর বাদশার মোহর, মানুষ বেবাক চুপ, হাটবারে সকলে দেখুক কেমন মোচর দিয়া টাকা নিয়া যায় বাজিকর। চক্ষের ভিতর থিকা সোহাগের
নিলক্ষা আকাশ নীল, হাজার হাজার তারা ঐ নীলে অগণিত আর নিচে গ্রাম, গঞ্জ, হাট, জনপদ, লোকালয় আছে ঊনসত্তর হাজার। ধবলদুধের মতো জ্যোৎস্না তার ঢালিতেছে চাঁদ – পূর্ণিমার। নষ্ট খেত, নষ্ট
ক্ষণে ক্ষণে বৃষ্টি বইছে বাতাস, অভিমানী আকাশ তুমি অভিমানী আকাশ। কানে কানে কতো কথা বলে যায় রয়ে যায় মনে সবই ক্ষয়ে যায় কাল। এই অ-কালে প্রেমাতালে হয়েছি মাতাল তোমাতেই বৃত্ত
তুমি ঘড়ির কাটাই কাটাই ব্যস্ত। আমি ভোঁর সকাল থেকে চেনা ঘাসের শিশির দেখি। এই বুঝি তুমি হৃদয় মাড়িয়ে হেঁটে যাবে, কোমল তরু পায়ে। এনামুল খাঁন ১৬ ফেব্রুয়ারি,
যেই হাত আমায় ছেড়ে দিয়েছে বারবার, আমি সেই হাত ধরতে চেয়েছি হাজারবার। যেই হাতে হাত রাখবো বলে দেখেছি হাজার স্বপ্ন, সেই হাতে’রি তৈরি পথে আমি দেখেছি এক বাস্তব দুঃস্বপ্ন। তবু