ব্যক্তিগত কবিতা ফালগুনী রায় পুরো ৩৬ বছরও বাঁচেন নি ফালগুনী। জন্ম ৭ই জুন ১৯৪৫-এ আর মৃত্যু ৩১শে মে ১৯৮১। বেঁচে থাকতে ফালগুনীর একটি মাত্র কবিতার বই বেরিয়েছিল, ১৯৭৩ সালে, “নষ্ট
পাগলী, তোমার সঙ্গে ভয়াবহ জীবন কাটাব পাগলী, তোমার সঙ্গে ধুলোবালি কাটাব জীবন এর চোখে ধাঁধা করব, ওর জল করে দেব কাদা পাগলী, তোমার সঙ্গে ঢেউ খেলতে যাব দু’কদম। অশান্তি চরমে
কোথাও কান্না ভেজা শূণতা। কোথাও মধ্যে রাতে উষ্ণতা। দিনযাপনের সাথী তুমি, স্বপ্নের দোষর। এই নিয়ে জেগে থাকা দিন-রাত ভর। তোমাতেই নতজানু, তোমাতে বিভর। … এনামুল খাঁন মার্চ ১২,
ভুল কবির অসব্য নোংরা কাব্য, কাকে খেলো। ভুল ছবি ছুটে এলো স্মৃতি বলে, কাকে খেলো। ভুল দেখা সজল চোখে ছলনা, কাকে খেলো। ভুল ডাকে পত্রের মিতালী, কাকে খেলো। ভুল বলা
আজ সারাদিন তোমার কথা ভেবে কাটবো। তোমার স্বপ্ন গুলা নিয়ে ভাববো। তোমার কষ্ট গুলা নিজের করে নিবো। তোমার সুখ গুলা বিলিয়ে দিবো। তোমাকে হাঁসাবো, ব্যাথা দিয়ে কাঁদাবো। আমি তোমার মতো
দিন শেষ খুঁজে দেখি হারিয়ে গেছি আমি রাত হলেই হাতড়ে খুঁজি কোথাই আছো তুমি দিনে-রাতে শূন্য সবই, নিস্ক্রিয় আমি। বিষক্রিয়া হয় না আমার মনস্ক্রিয়া চলে নির্দ্বিধাতে বাঁধা ভেঙ্গে আনবো শরীর
সহস্র শতাব্দী আগে একবার মিলেছিল অধর কৃষ্ণ কালো রাতে। আজ আলো এসেছে মিলেছে সকল চাওয়া। আসনি তুমি, তোমার আঁধার ছেড়ে। ভসনি তুমি তোমার সকল ভুলে। আমি সকলি ভুলেছি। ছেড়েছি সব
সাঁওতালের ঘরে জ্বলে আগুন, জলকামানে ভাষে সাংবাদিক। কয়লায় ক্ষয় সুন্দরবন, বিদ্যুৎ পাই ইন্ডিয়ান ভাই। এদেশের মালিক আমি, আমিই বাধা ৫৭ ধারায়। … এনামুল খান জানুয়ারি ২৮,
দুষ্ট চাঁদের মিষ্টি হাসি শীতের প্রকোপ খুব বেশি। এই সকালে উঠতে হবে শীতে কেপে মরতে হবে। পেটে ভাত দিতে গেলে যুদ্ধ করেই বাঁচতে হবে। …. এনামুল খাঁন জানুয়ারি ১৭,
রাত বাড়ে। জটিলতা বাড়ে। নোংরামী বাড়ে। ভুলে যাওয়া ভুলগুলো মনে পড়ে। …. এনামুল খাঁন জানুয়ারি ১৬, ২০১৩ইং