1. mdabirhossain.6894@gmail.com : Abir Hossain : Abir Hossain
  2. info@diprohor.com : admin :
  3. bappi.kusht@gmail.com : Bappi Hossain : Bappi Hossain
  4. biplob.ice@gmail.com : Md Biplob Hossain : Md Biplob Hossain
  5. mahedi988.bd@gmail.com : Mahedi Hasan : Mahedi Hasan
  6. mamunjp007@gmail.com : mamunjp007 :
  7. media.mrp24@gmail.com : এস এইচ এম মামুন : এস এইচ এম মামুন
  8. rakib.jnu.s6@gmail.com : Rakibul Islam : Rakibul Islam
  9. mdraselali95@gmail.com : Rasel Ali : Rasel Ali
  10. rockyrisul@gmail.com : Rocky Risul : Rocky Risul
  11. rouf4711@gmail.com : আব্দুর রউফ : আব্দুর রউফ
  12. sohan.acct@gmail.com : Sohanur Rahman : Sohanur Rahman
শার্শায় বোরোর বাম্পার ফলনের আশা কৃষকের | দ্বিপ্রহর ডট কম
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন

শার্শায় বোরোর বাম্পার ফলনের আশা কৃষকের

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম: সোমবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
  • ৩১৪ বার পঠিত

যশোরের শার্শা উপজেলায় চলতি মৌসুমে শুরু হয়েছে বোরো চাষাবাদ। ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে মাঠে পানি সেচ, জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। তবে মাঝে মাঝে বিদ্যুতের লো-ভোল্টেজের কারণে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ ঠিকমতো থাকলে সুষ্ঠুভাবে ধান ঘরে তুলতে পারবে। তবে লোকসান ঠেকাতে আগামী বোরো ধান ক্রয় মৌসুমে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনার দাবি জানান তারা।

jagonews

কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে শার্শা উপজেলায় এবার ২২ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা গত বছরের চেয়ে ৫শ’ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের উৎপাদন বেশি হচ্ছে। এর মধ্যে ব্রি-ধান ২৮, ব্রি-ধান ৫০, ব্রি-ধান ৬৫, ব্রি-ধান ৬৭, ব্রি-ধান ৮১ সহ হাইব্রিড মিনিকেট ধান চাষ হচ্ছে। উপজেলায় চলতি মৌসুমে চাষিদের মধ্যে বোরো চাষের ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা পরিলক্ষিত হচ্ছে। শীতের প্রকোপ কিছুটা কম থাকায় কৃষকরা কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছে।

কৃষকরা জানান, প্রতিবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়ে থাকে। এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে। ফলে শীত এবং কুয়াশার প্রকোপ অনেক কম থাকায় বোরো ধানের চারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কম। কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটলে এবছরও বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা করছেন তারা।

jagonews

শার্শার কাশিয়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম বলেন, গভীর নলকূপ দিয়ে আমাদের চাষাবাদ করতে হয়। সবাই একসাথে জমিতে চারা রোপণে ও জমি প্রস্তুতে নলকূপের ওপর কিছুটা চাপ পড়েছে। অপরদিকে মাঝে মাঝে বিদ্যুতের ভেল্কিবাজি চলছে। দিনে কয়েকবার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। সাথে রয়েছে বিদ্যুতের লো-ভোল্টেজ। গভীর নলকূপ থেকে ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় জমি প্রস্তুত করতে কিছুটা দেরি হচ্ছে।

বেনাপোলের কাগজপুকুর গ্রামের কৃষক মজিবুর রহমান বলেন, বিঘাপ্রতি জমি চাষ করতে খরচ পড়ে ১০ হাজার থেকে ১১ হাজার টাকা। এরমধ্যে সার, কীটনাশক, জমি চাষ-রোপণ, পানি সেচ, ধান কাটা-মাড়াই রয়েছে। বিঘাপ্রতি ফলন হয় ২০-২২ মন। বর্তমান বাজারে ধানের দাম ৬৫০ টাকা করে। যাদের নিজস্ব জমি আছে তাদের কিছুটা লাভ থাকে। কিন্তু যারা বর্গাচাষি তাদের কিছুই থাকে না। এতে প্রতিবছর আমাদের লোকসান গুনতে হয়। সরকার যদি সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনে তাহলে ন্যায্য দাম পাওয়া যাবে।

jagonews

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সৌতম কুমার শীল জানান, চলতি বছরে বোরো মৌসুমে ৪শ’ কৃষককে একবিঘা জমি প্রতি সার, বীজ সহায়তা এবং ৯৩ জন কৃষক-কৃষাণিকে এনএডিবির আওতায় সার, বীজ বিতরণসহ বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি বছর বাম্পার ফলন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এ কৃষি কর্মকর্তা।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত দ্বিপ্রহর ডট কম-২০১৭-২০২০
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themebazardiprohor11