দেশের দুর্নীতি খাত বাদে অন্য সব খাত অচল হয়ে গেছে। প্রতিটা জিনিসের মধ্যে অবক্ষয়ের মানসিক পচাগলা দলিত মস্তিষ্ক। ধর্ষণের রেকর্ড, না না শিশু ধর্ষণ হবে। এমনি ধর্ষণ তো যায়েজ হয়েই গেছে বিচারহীনতার।
কৃষক সাজানো নাটক করছে। নাটক করছে সন্তান-সম সরষের সাথে। বুকের আগুন জ্বেলে দিচ্ছে সোনার ফসলে। এমনও হতে পারে। সোনার ফসল পুড়িয়ে খাটি সোনা করা হচ্ছে। সোনার বাংলাদেশে সোনার ফসল ছাড়া তো থাকতে পারে না।
যে দেশে বাবাকে তার সন্তানের জন্য দুধ চুরি করতে হয় সে দেশের GDP[Gross Domestic Propaganda] দেখে দেশের অবক্ষয়ের অবস্থা বোঝার দরকার হয়না। দেশের সিস্টেমকে প্রশ্নবিদ্ধ করেন।
হসপিটালের বাথরুমে কেনো চাঁদের মত ফুটফুটে শিশু পাওয়া যাবে না। সেটাই ভাবছি। জানিনা কি কারণ অমন চাদপনা মুখখানি বাথরুমে পড়েছিলো। যে কারণেই থাকুক না কেনো। এটাই বারে বারে ভাবি যে এই দেশ নিয়ে নতুন করে আসার করার মত বাকি কিছু থাকে না।
শত নিরাশার মধ্যে ফিনিক্স পাখি মত আশাগুলো জীবিত হতো। কিন্তু আর কত? কতবার এই মিথ্যে আশার করে যাবো আমরা। আমাদের সবার সব্বাইয়ের এই নৈতিক অবক্ষয়ে দেশ জর্জরিত। হয়তো দেশও হাফ ছেড়ে বাঁচতে চাই। নিঃশব্দে হাহাকারে করছে ভেতরে ভেতরে।
আমি বা আমার মত একজন সাধারণ মানুষেরা ভুল করলে হয়তো গোটা দশেক মানুষের ক্ষতি হয়। কিন্তু নেত্রী স্থানে যারা আছে তারা? তারা ভুল করলে যে পুরো দেশের ক্ষতি! সেদিকে তারা একটুও লক্ষ্য করে না? এই সামান্য থিওরীটুকুও কি তাদের মস্তিষ্কে ঢোকে না? নাকি অস্ত্রোপচার করে ঢোকাতে হবে! নাকি গোলে পচে গেছে তাদের মস্তিষ্ক।
প্রয়োজনের কতটা অতিরিক্ত এনাদের প্রয়োজন? সেটা তারা নিশ্চিত করে বলে না কেনো? আমরা দিতে চেষ্টা করতাম। যদিও দেই বা না দেই দিন শেষে আমাদেরটাতেই তাদের হার্ট এর বাইপাস সার্জারী করানো হয়।
তারা নিজেদের এইভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করতে থাকলে খুব বেশি দিন হয়তো ঠিক থাকতে পারবে না। থাকবে না তাদের নিজেদের মধ্যেও ঐক্য।
এনামুল খাঁন
মে ১৬, ২০১৯ইং