এক সময় বাড়ী থেকে গোলন্দাজ কলেজ,সাইকেল দিয়ে গিয়ে বাড়াতাম নলেজ।সকালের নাস্তা করতাম কোন রকম,কলেজ ড্রেস পড়ে ছুটতাম অন্যরকম।কোন রকম ব্যাগটা পিছনে রেখে ঘুরাতাম প্যাডেল,শার্টের বোতাম খুলে হতাম সুপারমডেল।মধুরস্বরে বলে উঠতাম
বিস্তারিত...
মারীয়ার বাবা এবং ইমরানের মা আসেন। কোথাও মাটিতে দু’জন বসে যে গল্প করেছেন তারা তা দেখে বোঝা যায়। দু’জনের পিছনেই কাপড়ে মাটি লেগে আছে। ভাজ করা পাঞ্জাবীও কুচকিয়ে আছে মারীয়ার
নুহাশ পল্লীর গেইটে দাঁড়িয়ে সাবায় যে যার মত করে ছবি তোলায় ব্যস্ত। ইমরান দূর থেকে তাকিয়ে থাকে মারীয়ার দিকে। মারীয়া তার সাথে কথা বলছে না দেখে নিজের ভিতর কষ্ট লূকিয়ে
গাড়ি হাজি ক্যাম্পের সামনে দিয়ে রেল ক্রসিং পার হয়। এরপর এয়ার পোর্টের সামনে দিয়ে যাবার সময় মারীয়ার বাবা ইমরানের সাথে এখানে তার দেখা হবার কথা মনে করিয়ে দিয়ে তার কাজ
শুক্রবার সকাল সকাল নাস্তা সেড়ে ইমরান ফোন দেয় মারীয়ার বাবার মোবাইল নাম্বারে। ফোন করে বলে, – আংকেল আমরা নয়টার মধ্যে বাসা থেকে বেরিয়ে যাবো। আসতে যতটা সময় লাগে। আপনারা দশটার