ইমরানদের বিদায়ের সময়টা একটু রস বিহীন ছিল। যে জন্য ওরা দু’বন্ধু সিঁড়ি দিয়ে নেমে আসার সময় কেউ কারো সাথে কোন কথা বলে নি। নীচে নেমে এসে ইমরান বলল, – একটা
চা খেতে খেতে মিরাজ ইমরানকে বলেন, – শোন, তোমাকে বলি, আজকাল ফেইসবুকে কত কিছু দেখি। তুমি আমাদের এই এলাকা একবার আমার সাথে ঘুরে দেখে এরপর ফেইসবুকে লিখতে থাক। এসব অনিয়ম
রান্না ঘরে রেডী করা খাবার আনিকা এনে টেবিলের উপর রাখে। ইমরান কোন লজ্জা না করে উঠে বেসিনে হাত মুখ ধুতে যায়। এসে তার বন্ধু মার্টিনকে বলে, – যাও হাত মুখ
মারীয়ার মা পরিচয় করিয়ে দেন, আমার ছোট ভাইয়ের ওয়াইফ। বলে শেষ করার আগেই আনিকা রসিকতা করে, – সেই সকাল থেকে আপনার কথাই শুনছিলাম। দেখার সুযোগ হল অবশেষে। দু’দিন আগে ঢাকা
মারীয়া গেইট খুলে বোকার মত করে দাঁড়িয়েই আছে। ভিতরে যে তাকে যেতে বলবে সেই বুদ্ধিও যেন হারিয়ে ফেলে সে। ইমরান ভাইয়ের কথা সে তার বাবা মার কাছে শুনে মনে মনে
গেইট পেরুলেই বিশাল বড় খালি জায়গা। জায়গা জুড়ে সবুজের সমাহার। সেখানে দশ পনরজন ছেলে, বয়স খুব বেশী হলে পনর হবে, ওরা ক্রিকেট খেলছে। ওদের খেলা দেখার জন্য বয়স্ক কিছু লোক
এস এম এস পেয়ে ইমরান খুশী হয়। ডাব খেয়ে ডাব ওয়ালাকে প্রশ্ন করে, আপনি এখনে যে প্রতিদিন ডাব বিক্রি করেন এতে তো পথচারীদের হাটা চলা করতে কষ্ট হয়। কেউ কিছু
মারীয়া ফোন ধরে প্রথমেই বলল, – হ্যাঁলো ভাইয়া! কেমন আছেন? মারীয়ার এক প্রশ্ন শুনেই ইমরানের শরীর শীতল হয়ে যায়। সে তার কেমন আছেন, প্রশ্নের উত্তর কি দিবে খুঁজে পায় না।
নুহাশ পল্লীতে একদিন — (৬) এয়ারপোর্ট পর্যন্ত গিয়ে ইমরান তার বন্ধুকে নিয়ে সেদিনের সেই চায়ের দোকানে যায়। দোকানে ঢুকে এদিক সেদিক তাকিয়ে দেখে সেদিনের ছেলেটিকে সে দোকানের কোথাও দেখছে না।
ইমরানের পুরো মাথায় এখন কেবল এয়ারপোর্ট এালাকা। ঘুমাতে গিয়েও যেন সে আন্তার্জাতিক বিমান বন্দরের প্রবেশ মুখ সুন্দর ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার বিষয়। এখানটা পরিষ্কার করার মাধ্যমে বিদেশীদের কাছে নিজের দেশের